অভিনব প্রয়াস সুজাতা। বহুদূর থেকে এসে একটা মনের মত বেড়ানো হয়ে গেল। ভালো থাকবেন। আরও সুন্দর হয়ে উঠুক আপনার কাজ - আপনার সৃষ্টি। আরও উদ্ভাবনী হোক আপনার উদ্যম। শুভেচ্ছা - প্রবীর দাস।
লেখা মুহুর্তে উজ্জ্বল লাগলো ওই কথায়...”মুখটাতে এত বয়স জড়ো হোল কি করে?” ক্যাবিক সুরে শব্দরা জড়ো করেছেন কিন্তু লেখাটা থেমে গেল কেন? সম্পর্ক তো বাঁধুনি দাবী করে আবার পুরোনো মুখ বাঁধন কাটা সুতো কখন আবার ফিরে আসে...”আমার গা ঘেঁষে হেঁটে বেড়িয়ে গেল।“ বলতে বলতে স্মৃতি সত্তা দেখে গেল? আর তখন অলক্ষে বাকি থাকা চুর্ন চুর্ন কান্না বলে...” কি হল? কি হল তোমার? এত ঘামাচ্ছ কেন? মুখ এত লাল কেন দেখাচ্ছে? ...কে দেখে সেই মেয়ের সন্ধের আলো-আঁধারীতে ডুবে থাকা কান্না...? লেখিকা পারে তাকে ছুঁয়ে ছেনে মাখতে অভ্রের মত...ঝিকিয়ে ওঠে...আরো বেশী পড়ার ইচ্ছায় নারীত্বের সংকট ও বিচ্ছিনতাকে চাইলাম লেখার জাদুতে তা হয়তো আরো বেশী করে পাব পরবর্তী অংশে তাই উদগ্রীব পাঠকের কিছু দাবী রাখলাম...আপনি বাঙালোরে থাকেন? ওই শহরে থেকেছি তাই সেইসুত্রে আপনি ও না-দেখা পড়শী...কবিতা লেখেন...তাই শব্দেরা ভিড় করে এলেই গদ্যে কবিতায় সৃষ্টির অবিকল্প টানটোনে শাড়ির পাড়ের মত মেলে দিতে পারেন...অনেক সুভেচ্ছা আরো লেখাদের ধারাপাতে স্নাত হব এই অভিপ্রায়ে...
অই মানুষ খিদে নিয়ে অন্ধাকারে বিলীন, মানুষটা বসত পেয়েছে কোন সুদুরের লেখার সারনীতে, আর ছড়ানো চাল কুড়িয়ে নেবার আতুরতায় কবিও তুলে নেয় আর রাধে-বাড়ে পাঠকের কাছে অদ্ভুত গন্ধ ছড়িয়ে বলে” পড়ি কি মরি দৌড়ে উঠনে পা দিতেই দু’চোখ জুরে অন্ধকার নেমে এল সারা পৃথিবীর ---“ সেই পৃথিবীর শুন্যতায় মাখিয়ে দেয় মমতার ছোয়াছ...
congrats
ReplyDeletekhub bhalo,suvecha thuklo..
ReplyDeletekobita o prochadye akulito.
ReplyDeleteSumona :just Awesome :) Carry on
ReplyDeletePishi!! Luv u! :)
ReplyDeleteGood work. Keep it up. Best of luck Sujata.
ReplyDeleteRegards,
Banerjee-da
khub bhalo lagche,nuton sriti nuton uddipona....
ReplyDeletepapani
darun sujata ... anirban saha
ReplyDeleteঅভিনব প্রয়াস সুজাতা। বহুদূর থেকে এসে একটা মনের মত বেড়ানো হয়ে গেল। ভালো থাকবেন। আরও সুন্দর হয়ে উঠুক আপনার কাজ - আপনার সৃষ্টি। আরও উদ্ভাবনী হোক আপনার উদ্যম।
ReplyDeleteশুভেচ্ছা -
প্রবীর দাস।
লেখা মুহুর্তে উজ্জ্বল লাগলো ওই কথায়...”মুখটাতে এত বয়স জড়ো হোল কি করে?” ক্যাবিক সুরে শব্দরা জড়ো করেছেন কিন্তু লেখাটা থেমে গেল কেন? সম্পর্ক তো বাঁধুনি দাবী করে আবার পুরোনো মুখ বাঁধন কাটা সুতো কখন আবার ফিরে আসে...”আমার গা ঘেঁষে হেঁটে বেড়িয়ে গেল।“ বলতে বলতে স্মৃতি সত্তা দেখে গেল? আর তখন অলক্ষে বাকি থাকা চুর্ন চুর্ন কান্না বলে...” কি হল? কি হল তোমার? এত ঘামাচ্ছ কেন? মুখ এত লাল কেন দেখাচ্ছে? ...কে দেখে সেই মেয়ের সন্ধের আলো-আঁধারীতে ডুবে থাকা কান্না...? লেখিকা পারে তাকে ছুঁয়ে ছেনে মাখতে অভ্রের মত...ঝিকিয়ে ওঠে...আরো বেশী পড়ার ইচ্ছায় নারীত্বের সংকট ও বিচ্ছিনতাকে চাইলাম লেখার জাদুতে তা হয়তো আরো বেশী করে পাব পরবর্তী অংশে তাই উদগ্রীব পাঠকের কিছু দাবী রাখলাম...আপনি বাঙালোরে থাকেন? ওই শহরে থেকেছি তাই সেইসুত্রে আপনি ও না-দেখা পড়শী...কবিতা লেখেন...তাই শব্দেরা ভিড় করে এলেই গদ্যে কবিতায় সৃষ্টির অবিকল্প টানটোনে শাড়ির পাড়ের মত মেলে দিতে পারেন...অনেক সুভেচ্ছা আরো লেখাদের ধারাপাতে স্নাত হব এই অভিপ্রায়ে...
ReplyDeleteঅই মানুষ খিদে নিয়ে অন্ধাকারে বিলীন, মানুষটা বসত পেয়েছে কোন সুদুরের লেখার সারনীতে, আর ছড়ানো চাল কুড়িয়ে নেবার আতুরতায় কবিও তুলে নেয় আর রাধে-বাড়ে পাঠকের কাছে অদ্ভুত গন্ধ ছড়িয়ে বলে” পড়ি কি মরি দৌড়ে উঠনে পা দিতেই
ReplyDeleteদু’চোখ জুরে অন্ধকার নেমে এল সারা পৃথিবীর ---“ সেই পৃথিবীর শুন্যতায় মাখিয়ে দেয় মমতার ছোয়াছ...
মুঠোয় রাখা স্বপ্ন সাধ...পিচ রঙ নাকি...নীলাভ...জীবন সবুজ করে রাখে জীবন সাদার মধ্যে গুলিয়ে দেয় সব রং.. আবীরের মোহপাশে ডেকে নৈঋতে? তোমাকেও?...
ReplyDeleteদু হাত ভরে দিয়েছে সেই মেয়ে...তাকে ফিরাবে কেমনে? আদীম আর যাযাবরের হাতে দিয়েছে বুনো কমলা বন্যতার প্রাবল্য তবু উপতক্যা জুড়ে বন্যা নামতে দুকুল ছাপাল...এবার অবগুন্ঠন খোলো...
ReplyDeleteলেখা এককথায় অপূর্ব।
ReplyDeleteআপনি এক ঘর লেখেন। আপনার লেখা আমায় কম্পন দেয় হৃদয়ের আয়িনায়।এভাবে লিখে সাহিত্য সম্মৃদ করছেন।
ReplyDeleteবাহ, েবশ ভাল লাগল। আপনি কি আমাদের পত্রিকায় লিখবেন?
ReplyDeleteLekha pore valo laglo....
ReplyDelete